1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
রাজনীতিযুক্তরাষ্ট্র

ছয় বছর পর অ্যামেরিকায় শি, কথা হবে বাইডেনের সঙ্গে

১৫ নভেম্বর ২০২৩

শেষ অ্যামেরিকা সফর করেছিলেন ২০১৭ সালে। তারপর আবার যুক্তরাষ্ট্রে পা রাখলেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।

https://p.dw.com/p/4YoeD
সান ফ্রান্সিসকো বিমানবন্দরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
সান ফ্রান্সিসকো বিমানবন্দরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ছবি: Justin Sullivan/Getty Images

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গেও শীর্ষ বৈঠকে বসবেন শি জিনপিং। বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকের পর শি জিনপিং যোগ দেবেন এশিয়া প্যাসিফিক ইকনমিক কোঅপারেশন ফোরামের বৈঠকে। 

প্রায় এক বছর পর বাইডেনের সঙ্গে শি-র মুখোমুখি বৈঠক হবে। অ্যামেরিকা ও চীনের মধ্যে সম্পর্ক এখন খুবই খারাপ, দুই দেশের মধ্যে সংঘাত ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা তুঙ্গে, অনেক বিশেষজ্ঞই মনে করেন, বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ভয়ংকর প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে এই দুই দেশ।

শি সান ফ্রান্সিসকোতে নামার ঘণ্টা দুয়েক আগে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন এশিয়া প্যাসিফিক ইকনমিক কোঅপারেশনের বৈঠকে বলেন, এই অঞ্চলের দেশগুলির অর্থনীতির ক্ষেত্রে নিজেদের পথে হাঁটার অধিকার আছে। এই অঞ্চলে পণ্য এবং মানুষের স্বাধীনভাবে চলাচলের অধিকার আছে। 

ব্লিংকেন চীনের নাম নেননি। কিন্তু তার কথার মধ্যে থেকে অ্যামেরিকার নীতিটা আবার স্পষ্ট হয়েছে। অ্যামেরিকা বেশ কিছুদিন ধরে বলে আসছিল যে, এই অঞ্চলের ছোট দেশগুলির উপর চীন দাদাগিরি করার চেষ্টা করছে। 

তবে এর আগে বাইডেন জানিয়েছিলেন, তিনি চীনের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো করতে চান। দুই দেশের মধ্যে সেনাসহ সব পর্যায়ে স্বাভাবিক সম্পর্ক স্থাপন করতে চান।

হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, বাইডেন ও শি-র মধ্যে আলোচনায় ইয়রায়েল-হামাস এবং রাশিয়া-ইউক্রেন প্রসঙ্গ উঠবে। দুইটি ক্ষেত্রেই অ্যামেরিকার মনোভাব স্পষ্ট করবেন বাইডেন।

শি পরে মার্কিন শিল্পপতিদের সঙ্গেও নৈশভোজে মিলিত হবেন।

জিএইচ/এসজি (রয়টার্স, এপি)